*-**/ বিজয় নিশান /***
কবি পরিচিতির সংশোধনী
/
০১।এ বি এম সোহেল রশিদ
বিশিষ্ট কবি, গীতিকার ও চলচ্চিত্র অভিনেতা এবিএম সোহেল রশিদের জন্ম ঢাকার আজিমপুরের মাটার্নিটি হাসপাতালে ১৯৬৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর | তাঁর পৈতৃক নিবাস ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাসুদেব ইউনিয়নের ঘাটিয়ারা গ্রামে | তিনি লেখালেখি ছাড়াও নাট্যপরিচালনা, প্রামাণ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ, বাংলাদেশ টেলিভিশনে চলচ্চিত্র বিষয়ক ম্যাগাজিন অনুষ্টান 'ঝিলমিল' উপস্থাপনা ও গ্রন্থনা করেছেন | অভিনয় করেছেন প্রায় পৌনে তিনশ সিনেমায় | তার মাঝে একাত্তরের সংগ্রাম, ভুল যদি হয়, বধূ তুমি কার, দেশা, চাচ্চু, মুসা ভাই,বসগিরি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য |পলক রায় সম্পাদিত “সবুজের বুকে লাল”
যৌথকাব্যগ্রন্থেও কবির লেখা রয়েছে।
/
০২।ফখরুল ইসলাম ওমর
বিশিষ্ট কবি ফখরুল ইসলাম ওমর।জম্ম মার্চ ১১,১৯৮৪ ইং ফেনী।একাধারে একজন লেখক , কবি, গল্পকার , লেখালেখি শুরু ১৯৯৭সাল থেকে।রচয়িত লেখা সংখ্যা প্রায় পনেরশো।জাতীয় দৈনিক সাপ্তাহিক মাসিক পত্র পত্রিকা সহ বিভিন্ন ম্যাগাজিনে প্রকাশীত লেখা প্রায় ৬০০।
রচয়িত বই ৩২।প্রকাশীত বই সাত।
প্রথম প্রকাশনা এক মুঠো বিদ্রোহ,২০০২।পরবর্তি¬তে প্রকাশীত বই,জীবন নদীর উলটো স্রোত(গল্প) ,তোমার জন্য ভালবাসা(প্রেমের কবিতা) ,স্বদেশের বুক ছীড়ে খায় এক ঝাঁকক শকুন(প্রতিবাদী ছড়া) ,ভালোবাসা কাচের বালিশ(প্রেমের কবিতা) ,ভুত তাড়াতে আয়(প্রতিবাদী কবিতা) ,এক ফোটা প্রেম(প্রেমের কবিতা) ,এক মুঠো বিদ্রোহ-দুই(প্রতিবাদ¬ী ছড়া কবিতা)
প্রকাশিত গল্পের বই জীবনটা বালির পাহাড় এবং কবিতার বই "আবার আমরা যুদ্ধে যাবো।
রচয়িত গানের সংখ্যা প্রায় শতাধিক। প্রকাশীত গানের সিডি'মন একটা চোরাবালি(একক) ,উদাসী (মিক্স) ,স্বপ্নের যত ঢেউ(মিক্স) ,একটাই দেশ আমার(দেশের গান,মিক্স) ,আধার কালো(মিক্স) ইত্যাদি।
সম্পাদীত পত্রিকা মাসিক ঝরাপাতা ২০০২ইং টু ২০০৭। “সবুজের বুকে লাল” যৌথকাব্যগ্রন্থেও কবির লেখা রয়েছে।
প্রতিষ্ঠাতা ও এশিয়া প্রতিনিধি :স্বদেশ মৃত্তিকা মানব উন্নয়ন সংস্থা। প্রকাশীতব্য গ্রন্থ,জীবনটা বালির পাহাড়,এবং এক ফোটা প্রেম তার ফোটায় ফোটায় বিষ(২০১৭বই মেলা)।
/
৩। সুদীপ কুমার দীপ
প্রখ্যাত গীতিকবি ও সংবাদকর্মী সুদীপ কুমার দীপ ১৯৮৬ সালের ২৬ মার্চ খুলনায় জন্মগ্রহণ করেন । পেশাজীবনে তিনি দৈনিক কালের কণ্ঠে কর্মরত আছেন। ‘আমি শুধু চেয়েছি তেমায়, দেহরক্ষী, অগ্নি, হিরো দ্য সুপারস্টার, চোরাবালি, সেরা নায়ক, রাজাবাবু, জেদী, লাভ স্টেশন, দোস্ত দুশমন সহ এমন আরো অর্ধশত ছবিতে গান লিখেছেন এই গীতিকবি। তাছাড়া ‘কিছু আশা কিছু ভালবাসা’ ছবির সবগুলো গান লিখেছেন তিনি। তাছাড়া জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবর ও কণার গাওয়া ‘চুপি চুপি’ গানটাও তার লেখা। তোকে হেব্বি লাগছে, মন দিয়ে মন ছুঁয়েছি, মন কেড়ে নিলে, রসিক আমার এমন অজস্র গান লিখেছেন এই গীতিকবি।
/
৪। মলয় কুমার বিশ্বাস( বাবলু)
লক্ষ কোটি বছরের এ পৃথিবীতে শুধু আসা যাওয়ার এ দীর্ঘ্য যাত্রায় আমরাতো দুদিনের মুছাফির,তাই জন্ম মৃত্যুর মাঝখানে যে অতি সংক্ষিপ্ত সময় ঈশ্বর বেঁধে দিয়েছেন তাতে তুষ্ট নন কবি।তিনি সুন্দর এ পৃথিবীকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন--" মাগো তোমায় দুচোখ ভরে দেখব বলে, তোমার চরনধুলী মাখব বলে,এ হৃদে তোমার ছবি আঁকব বলে,কত শত আয়োজন মোর,এসেছি বিশ্বগ্রাসী তৃষা লয়ে,"
সেই মলয় কুমার বিশ্বাস যশোর জেলার মনিরাম পুর থানার কামিনী ডাংগা গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন।তার প্রকাশিত যৌথকাব্য---" কাজল চোখে কান্না,উদাস চোখে বাংলাদেশ,আঁকা ছবি এ্যালবামের পর এবার প্রকাশিত হল -- বিজয় নিশান।" তার ভাল লাগা কাজের মধ্যে কয়েকটি হল-- ছবি আঁকা, গল্প,কবিতা লেখা।এ গ্রন্থেও তার আঁকা ছবির একটি এ্যালবাম প্রকাশিত হল।
যোগাযোগ:-
মলয় বিশ্বাস( বাবলু),
Email:-
moloybiswas1977@gmail.com
উৎসর্গ:-
সকল কবিতা প্রেমিদের জন্য।
/
৫।নামঃ শিকদার বাসীর
ডাকনামঃ বাবু
পিতাঃ আব্দুল হালিম শিকদার (ব্যবসায়ী)
মাতাঃ সেতারা বেগম (গৃহিনী)
পেশাঃ প্রবাসে কর্মরত
পোষ্টঃ মিরপুর বাজার
গ্রামঃ মিরপুর
থানাঃ বাঞ্ছারামপুর
জেলাঃ ব্রাহ্মণবাড়ীয়া
শিক্ষাজীবনঃ ঢাকার জেলাধীন দোহার থানার অধীনস্থ জয়পাড়া'য় "নিম্ন মাধ্যমিক" শেষ করে, চলে আসে নিজ গ্রামে । সেখানে এসে "উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে, চলে যান ঢাকায় । ওখানেই চলে আসছিলে বাকী শিক্ষা এবং সাহিত্য চর্চা । বর্তমানে কর্মের ব্যস্ততায় থেকেও, সতত চালিয়ে যাচ্ছেন ক্ষুর ধারে "লিখনী"। সবাই উনার জন্য দোয়া করবেন.....
জীবন-যাপনঃবৈবাহিক জীবনে এক সন্তানের জনক।
পুত্রঃমুহাম্মদ ওবায়দুর রহমান (তাশাহহুদ) শিকদার সিয়ামী
স্ত্রীঃ নাসরিন আক্তার নিপা (শিক্ষিকা) ।
সাহিত্য চর্চা ছোট বেলা থেকেই করে আসছে । হামদ,নাত,গজল,কাসীদা,কাব্য,ছড়া,গান,হাইকু,লিমেরিক এবং গল্প। এর মধ্যে হাইকু ও কাব্যের দিক মত্ত বেশী । বহুদিন যাবৎ দৈনিক,সাপ্তাহিক এবং মাসিক পেপারগুলোতে লেখালেখি করে আসছে।এর মধ্যে-দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন,দৈনিক ইনকিলাব,দৈনিক নয়া দিগন্ত, দৈনিক আজাদ,দৈনিক ইয়াদ (নারায়ণগঞ্জ), দৈনিক আলোর বাণী (নারায়ণগঞ্জ) দৈনিক আমার দেশ,দৈনিক ভোরের ডাক, সাপ্তাহিক লিখনী,মাসিক মদীনা,মাসিক আল-ফুরক্বান,মাসিক মহিলাকন্ঠ, মাসিক আদর্শ নারী,মাসিক তূর্য (নিজেই এর সম্পাদক :প্রবাসে থাকায় বর্তমানে তা বন্ধ আছে,আগামীতে চালুর প্রচেষ্টায় "ইনশাল্লাহ" ) মাসিক রাহমানী পয়গাম,মাসিক নাশাত,মাসিক কলমদানি,মাসিক রুপান্তর, মাসিক সত্যের সন্ধানে, মাসিক নকীব, মাসিক নতুন কিশোরকন্ঠ, ত্রৈমাসিক হেরার জ্যোঁতি ইত্যাদি । প্রকৃত নাম ছাড়া,ছন্মনামেও তার লেখা ছাপা হতো, যেমন- সৌহার্দ্য, মুহাম্মদ মুসলিম,সুমন রহমান এবং আঃবাসীর শিকদার । পরবর্তীতে নাম সংক্ষেপিত করা হয়েছে। প্রকাশিত গ্রন্থঃ ১২ টি
তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল-
প্রকাশিতব্য.....
মৃণ্ময় ফুল (একক কাব্যগ্রন্থ) আরব্য সিরিজ-১, নাম না জানা পাখি (একক ইসলামী সংগীত গ্রন্থ) আরব্য সিরিজ -২, প্রভাত রবি (যৌথ), অনুভুতির অনুপ্রাস (যৌথ), চলছে গাড়ি ছড়ার বাড়ি (যৌথ), আঁধারে আলোর রেখা (যৌথ), ধূমকেতু (যৌথ),লাঙল (যৌথ),গণবাণী (যৌথ) । , শাশ্বত অণুকাব্য (একক অণুকাব্যগ্রন্থ) আরব্য সিরিজ -৩, কচি কাঁচার মন (যৌথ ছড়াগ্রন্থ) ,আহত রক্ত জবা-২ (যৌথ গল্পগ্রন্থ
)/
৬। নজরুল ইসলাম মাস্টার
বাংলাদেশের প্রাচ্যের ড্যান্ডি হিসেবে পরিচিত নারায়ণগঞ্জ জেলা, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা, ফতুল্লা থানা, বক্তাবলী ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামে সম্ভ্রান্ত মাদবর বংশে ১ জুলাই ১৯৯৩ সালে কবি নজরুল ইসলাম মাস্টার জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মরহুম নাজিম উদ্দিন, মাতার নাম মরহুমা রেহেনা বেগম। চার ভাই দুই বোনদের মধ্যে তিনি চতুর্থ । তার পূর্ব পুরুষরা গ্রামের প্রভাবশালী মাদবর ছিলেন। তাদের মধ্যে নিজাম উদ্দিন মাদবর, আজীম উদ্দিন মাদবর, আলীম উদ্দিন মাদবর ও শরীফ উদ্দিন মাদবর সর্বপিতা কমর উদ্দিন মাদবর। নজরুল ইসলাম মাস্টার শরীফ উদ্দিন মাদবরের ক্রমিক বংশধর। তিনি ২০০১ সালে রাজাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক স্তরের পড়া শেষ করে ২০০৮ সালে বক্তাবলী ইসলামিয়া সিনিয়র আলিম মডেল মাদরাসা থেকে প্রথম বিভাগে দাখিল ও ২০১০ সালে একই প্রতিষ্ঠান থেকে প্রথম বিভাগে কৃতিত্বের সাথে আলিম পাশ করেন। তিনি আলিম শ্রেণিতে থাকাবস্থায় নারায়ণগঞ্জ জেলা জজ কোর্টে উকিলের সহকারী হিসেবে দেড় বছর কাজ করেন। ২০১০ সালে তিনি নারায়ণগঞ্জ সরকারী তোলারাম কলেজে বাংলা অনার্সে ভর্তি হয়ে পড়াশুনা করার পাশাপাশি ২০১১ সাল থেকে অদ্যাবধি পর্যন্ত বেসরকারি সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিজ গ্রাম রাজাপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত আছেন। ২০১২ সালে এক বছর তিনি নারায়ণগঞ্জের দৈনিক আজকের জন্মভূমি পত্রিকায় সাংবাদিকতায় কাজ করেন । তিনি ছোট বেলা থেকেই গজল, কবিতা ও প্রবন্ধ লিখতেন। তিনি ২০১১ সাল থেকে নিয়মিত ভাবে বক্তাবলী কাগজ পত্রিকায় লেখালেখি করে আসছেন। ২০১৬ সালে সাহিত্য প্রকাশনী ঢাকা থেকে ফজলুর রহমান বকুল সম্পাদনায়, তার যৌথ কাব্যগ্রন্থ "ঈদ মোবারক এলো ফিরে" ও "কাব্যের তরঙ্গমালা" গ্রন্থ দু'টি প্রকাশ পায়। নজরুল ইসলাম মাস্টারের প্রচেষ্টায় ২০১২ সাল থেকে স্থানীয়ভাবে মরহুম আমির উদ্দিন মাস্টার সাহেবের সু-যোগ্য সন্তান মোঃ ইব্রাহিম খলিল সাহেবের অর্থায়নে "মরহুম আমির উদ্দিন মাস্টার বৃত্তি প্রকল্প" চালু করা হয় এবং তিনি তার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক হিসেবে এখনো দায়িত্ব পালন করে আসছেন । তিনি এখন ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত ও একজন মেয়ে সন্তানের গর্বিত পিতা। তার স্ত্রীর নাম শান্তামনি ইসলাম ও মেয়ের নাম তাহিরা ইসলাম তাসনিম। তিনি ২০১৬ সালে নারায়ণগঞ্জ জেলা শহর শহীদ মিনারে ১৬, ১৭ ও ১৮ মার্চ তিনদিন ব্যাপী জাতীয় কবি নজরুল উৎসবের সমাপনী দিনে কবি হিসেবে সনদপত্র ও উত্তরীয় গ্রহণের মাধ্যমে কবি হিসেবে স্বীকৃতি পান। তিনি ২৭ ই সেপ্টেম্বর ২০১৬ খ্রিঃ তারিখে নারায়ণগঞ্জ সরকারী তোলারাম কলেজ থেকে কৃতিত্বের সাথে বাংলায় বি,এ (অনার্স) পাশ করেন।সকলের কাছে তিনি দোয়া প্রার্থী ।
/
৭। শামীম আহমদ,
বিশিষ্ট কবি শামীম আহমদ এর জন্ম ১৫ই ডিসেম্বর ১৯৬৮ সালে সিলেটের এক সম্রান্ত মুসলিম পরিবারে গ্রামের বাড়ি মিনহাজ পুরে ; বেড়ে উঠা সিলেট শহরে পৈতৃক বাড়ি চৌকিদেখিতে ।
পিতা মৃত আব্দুল হাসিম লন্ডন প্রবাসী ছিলেন ।মা জুবায়দা খানম ;
লেখা পড়া ,১৯৮৫ সালে শহরের স্বনামধন্য
বিদ্যাপিট এইডেড হাই স্কুল থেকে এস এস সি,
সিলেটের প্রাচীনতম মহাবিদ্যালয় মদন মোহন
থেকে ১৯৮৭ সালে এইচ এস সি পাশ করেন।
বাংলা অনার্সে ভর্তি হয়েই ১৯৮৯ সালে পিতা মাতার সাথে লন্ডন চলে আসন।
বর্তমানে স্বপরিবারে স্থায়ী ভাবে লন্ডনে বসবাস করছেন।
প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ দুইটিঃ-
১) চেতনা ১৯৯৩ সালে প্রকাশিত হয়
বীনা প্রকাশনি ঢাকা থেকে ,
২) পথিক ২০১৫ সালে সৃষ্টি প্রকাশনি ঢাকা থেকে ২১এর বই মেলায় প্রকাশিত হয় ।
/
৮। সুলতানা জামান শিল্পি
বিশিষ্ট কবি ও শিক্ষিকা সুলতানা জামান শিল্পি গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলায় তরুণ গ্রামে ১৯৭২ সালের ৫মে জন্ম গ্রহন করেন।শৈশবকাল কেটেছে পিতার কর্মস্থলে টঙ্গী গাজীপুর।তিনি এস.এস.সি টঙ্গী শফিউদ্দিন সরকার একাডেমী,এইচ.এস.সি ভারতেশ্বরী হোমস্ কলেজ এবং বি.এস.সি কাপাসিয়া ডিগ্রী কলেজ থেকে কৃতিত্বের সাথে পাশ করেন।১৯৯৪ সাল থেকে নিজ জেলায় সহকারী শিক্ষক পদে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন। তিনি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পরীক্ষায় বৃত্তি এবং জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহে উপজেলা শ্রেষ্ঠ শিক্ষক সনদ পেয়েছেন। স্কুল জীবন থেকেই সাংস্কৃতিক চর্চা করতেন এবং দেয়াল পত্রিকায়, ম্যাগাজিনে, সাময়িকী সাহিত্য পত্রিকায় কবিতা ,প্রবন্ধ লিখতেন।তার প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে একান্ত আপন, ভালো থেকো,মৃত্যুর পরও বলবো,ফুল ফল পাখির মেলা ইত্যাদি গল্প,কবিতা,ছড়া ও খাদ্য, স্বাস্থ্য ও রূপচর্চা টিপস্ বিষয়ক গ্রন্থ। বর্তমানে গাজীপুর জেলার সদর উপজেলায় পশ্চিম জয়দেবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত আছেন।
/
৯। মনোয়ার হোসেন
কবির নাম মনোয়ার হোসেন
গ্রাম ঃ- বড় গোপালদী
পোষ্ট ঃ- রায়পুর হাট
থানাঃ- মধুখালী
জেলা ঃ- ফরিদপুর
কবি সৌদি প্রবাসী
রিয়াদ সৌদি আরব
/
১০।আবুল কালাম আজাদ(ইরাক প্রবাসী)
.
বিশিষ্ট কবি আবুল কালাম আজাদ। তিনি ১৯৯৫ সালে নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াই হাজার থানায় ঝাউকান্দী গ্রামে এক মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।চার ভাইয়ের মধ্যে তৃতীয় তিনি। স্কুল জীবন থেকেই সাহিত্য অঙ্গনে একটু একটু করে লেখা লেখিতে মনোগত হোন।২০১১ সালে কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পাশ করেন।কলেজ জীবনে পা রাখলেও তা আর দীর্ঘ হয়নী।পরে ২০১৪ সালে জীবনের তাগিদে তিনি জন্মভূমি ছেড়ে ইরাক (প্রবাসে) পাড়ি জমান। দিনাজপুর সাপ্তাহিক মানব বার্তার সাহিত্য আসরে এবং মাসিক পত্রিকা আড়াই হাজারের ভোরের প্রতিভায় নিয়মিত লেখক তিনি।বিভিন্ন পত্রিকায় ও নবদ্বীপ কবিতা সংকলন ও সমিকরন সহ বেশ কিছু যৌথ কাব্যগন্থে লেখকের বেশ কিছু কবিতা প্রকাশিত হয়। প্রেম, বিরহ, দেশ প্রেম, বিদ্রহ ও অন্যান্য যে কোন বিষয়ে কবি লেখার যোগ্যতা রাখেন।কবি ইতি মধ্যে ফেইজবুকে বন্ধুদের মন জয় করেছেন। কবি'র একান্ত ও প্রিয় ইচ্ছে লেখার মাধ্যমে দেশ ও সমাজকে কিছু দেয়া।লেখার মাঝেই বেঁচে থাকতে চান কবি যুগ যুগ ধরে সবার অন্তরে।
/
১১। সজল কুমার সরকার
নাটোর জেলাধীন বড়াইগ্রাম
উপজেলার ১নং জোয়াড়ী ইউনিয়নের জোয়াড়ী গ্রামের স্কুল শিক্ষক স্বর্গীয় বাবু সন্তোষ কুমার সরকার ও আরতি রানী সরকারের প্রথম পুত্র সজল কুমার সরকার।
তিনি ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দের ১৫,নভেম্বর এই গ্রামেই জম্ম গ্রহন করেন।
জোয়াড়ী সরকারি প্রাথমিক
বিদ্যালয় থেকে পঞ্চম শ্রেণী পাঠ শেষে পার্শ্ববর্তি গ্রামের স্বনাম ধন্য তিরাইল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে ১ম বিভাগে এস,এস,সি পাশ করেন।১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে নবাব সিরাজ উদ্ দৌলা সরকারি কলেজ,নাটোর হতে ১ম বিভাগে এইচ,এস,সি পাশ করেন।
২০০১ খ্রিস্টাব্দে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে
রাজশাহী সরকারি কলেজ হতে “বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে” ২য় শ্রেণিতে সম্মান সহ স্নাতোকত্তর ডিগ্রী লাভ করেন।
বর্তমানে তিনি সুনামের সহিত জোয়াড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,বড়াইগ্রাম,নাটোরে শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত আছেন।
তাঁর সহধর্মিণী বন্দনা রানী সরকারের কোল আলো করে রয়েছে দুটি কন্যা সন্তান ঈশিতা সরকার ঐশী এবং ঈষিকা সরকার উষ্মি।"বলিদান" নামে তাঁর একটি উপন্যাস প্রকাশের অপেক্ষায় আছে।“ঝড়” নামে তাঁর একটি একক কাব্য গ্রন্থ রয়েছে।
/
১২।মোহাম্মদ আলী চৌধুরী
বিশিষ্ট কবি :- মোহাম্মদ আলী চৌধুরী(প্রাক্তন ব্যাংকার) ।পিতা :- মরহুম আবু তাহের মোঃ সেকান্দর চৌধুরী ।
মাতা :-মরহুমা দিলেন আফরোজ চৌধুরানী।
গ্রাম ও পো :- চরহোগলা। থানা :- মেহেন্দিগঞ্জ, জেলা :- বরিশাল।
বর্তমান ঠিকানা :- চরহোগলা লজ,পশ্চিম বগুরা রোড,বরিশাল। প্রথম প্রকাশিত যৌথকাব্য সবুজের বুকে লাল,বিজয় নিশান তাঁর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ।
/
১৩ মো: মাহিম
দুষ্টছেলে মাহিম ( আসল নাম মহিউদ্দিন মো: মাহিম) দুষ্ট ছেলে তার প্রেয়সী মুখ নিসৃত তাই তিনি এই নামটি গ্রহন করেছেন। তিনি ১ জানুয়ারি ১৯৯৪ ইং সালে ঝালকাঠী জেলাধীন কাঁঠালিয়া থানার নেয়ামতপুরা গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতার নাম মো: ইউনুস ফরাজী, মাতার নাম মমতাজ বেগম।
তিনি অল্প বয়সেই কবিতা লখা শুরুকরেন,তিনি মাত্র ১২ বছর বয়সে ২৩-৪-২০০৬ সালে" যদি বড় হতে চাও" নামক একটি কবিতা লেখে তাঁর শিক্ষকের মন জয় করেন।এর পর থেকে নিয়মিত গল্প- কবিতা লিখে বন্ধু- বান্ধবও স্হানীয় লোকজনের নিকট বেশ যশ অর্জন করেন। এ পর্যন্ত তিনি দেড়শতাদিক গল্প- কবিতা লিখেছেন।তার প্রতিটি কবিতা নিজস্ব ছন্দতালে লিখিত।
তার লেখার পিছনে যিনি উৎসাহ যুগিয়েছেন তিনি হলেন স্যার বীরেন্দ্রনাথ মন্ডল।
যেমন কবি লিখেছেন
'দুচোখে আমার অশ্রূ আসে মনেহলে সে অতীত,
তুমি ছিলে মোর কাব্য জগতের অনুপ্রেরনার পথিকৃত।'
এছাড়াও যারা কবিতার কথা যুগিয়েছেন তাদের মধ্য জেসমিন ও মনির হোসেন উল্লেখ যোগ্য।
তিনি পেশায় ছাত্র।
/
১৪। সূর্য কুমার বৈষ্ণব
তরুন,প্রতিভাবান কবি সূর্য কুমার বৈষ্ণব হবিগঞ্জ জেলায় বানিয়াচং থানায় আগুয়া গ্রামে ১৯৯৫ সালে ১৫ই নভেম্বর জন্মগ্রহন করেন।
৪ ভাই এক বোনের মাঝে তিনি দিতীয়।
পিতা: অনিল বৈষ্ণব।
মাতা: মিলন রানী বৈষ্ণব।
২০০২ সালে কবির শিক্ষা জীবন শুরু হয়।
কবির শৈশব কেটেছে কিশোরগঞ্জ জেলায় মিটামইন থানায় মামার বাড়িতে।
২০০৬ সালে মিটামইন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পঞ্চম শ্রেণী বার্ষিক পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
২০১০ সালে হযরত শাহজালাল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জে.এস.সি পরিক্ষা, এবং ২০১৩ সালে এস, এস,সি পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
২০১৫ সালে শচিন্দ্র কলেজ থেকে এইচ, এস,সি পাশ করেন।
বর্তমানে
বৃন্দাবন সরকারী কলেজে বি,এস,এস
দ্বিতীয় বর্ষে লেখাপড়া করছেন।
শৈশব থেকেই কবির সাহিত্য সাধনার শুরু হয়।
২০১৪ সালে হবিগঞ্জের একটি লোকাল পত্রিকা বিজয়ের প্রতিধ্বনিতে একটি কবিতা প্রকাশিত হয়, তখনই সাংবাদিকদের প্রশংসার পাত্র হন।
একে একে পত্রিকায় ছাপা হয় কবির বেশ কিছু কবিতা,
"ভালবাসার পরশমনি","বিজয়ের প্রতিধ্বনি","তুমি বিদ্রোহী ","রক্তাক্ত মাতৃভুমি","স্বাধীনতার রক্তিম সূর্য","বিদ্যাধারিণী দেবী","রক্ত দিয়ে লেখা, ইত্যাদি।
২০১৫ সালে কলেজ মেগাজিন ভাজপত্রে স্বরচিত কবিতা "জিম্মি আমার স্বদেশভুমি"
কবিতাটি লিখে বন্ধু-বান্ধবদের প্রশংসার পাত্র হন।
কবির অসমাপ্ত দুটি উপন্যাস......
" ভাগ্য বিধাতা" ও"কাজল কালো মেয়েটি"।
ছোট গল্প,
"আমি যুদ্ধে যাবো","জিম্মি","আশার আলো" ইত্যাদি।
উৎসর্গ: যারা আমাকে সাহস ও অনুপ্রেরণা দিয়ে এতোটা পথ এগিয়ে আসতে সাহায্য করেছে তাঁরা আমার প্রাণপ্রিয় আশাকাঙ্খি বন্ধুমহল।
/
১৫মোঃ রোস্তম আলী (হৃদয়)।
বিশিষ্ট কবি মোঃ রোস্তম আলী (হৃদয়)। তিনি ১৯৮২ সালে কুমিল্লা জেলার তিতাস থানায় উলুকান্দি গ্রামে এক মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।স্কুল জীবন থেকেই সাহিত্য অঙ্গনে একটু একটু করে পা রাখেন তিনি।বিভিন্ন পত্রিকায় সহ বেশ কিছু যৌথ কাব্যগন্থে লেখকের বেশ কিছু কবিতা প্রকাশিত হয়।কুয়েত প্রবাসী প্রকৃতি প্রেমী এই কবি প্রেমের রোমান্টিক ও বিরহের কবিতা লেখনীতে ইতিমধ্যে ফেবু বন্ধুদের মধ্য বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন।
/
১৬। শেহজাদ আল ফরহাদ ভূঁইয়া
তরুণ,প্রতিভাবান কবি শেহজাদ আল ফরহাদ ভূঁইয়া ১৯৯৭ সালের ২২ শে মার্চ মানিকগঞ্জ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান।
তার বাবা একজন সরকারী চাকুরে এবং মা গৃহিণী।
লেখকের যখন দেড় বছর বয়স,তখন তাঁর বাবা স্বপরিবারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চলে আসেন।
লেখাপড়ার হাতেখড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়,"হুমায়ূন কবির বিদ্যা নিকেতন" কিন্ডারগার্টেন স্কুলে,এসএসসি-ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে,বিজ্ঞান বিভাগে এবং এইচএসসি-ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারী কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগে।
সাহিত্য জগতে প্রবেশ পঞ্চম শ্রেণীতে পড়াকালীন সময়ে।
কবির আসল নাম -"মোঃ ইব্রাহীম।
তিনি বর্তমানে UCC তে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং করছেন।
/
১৭। মোহাম্মাদ লিটন আহমেদ
তরুণ,মেধাবী সবার প্রিয় কবি মোহাম্মাদ লিটন আহমেদ,দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ থানার মধ্যম মাগুরা কাঁঠালপাড়া গ্রামে ১৯৯৮ সালের ৩০নভেম্বর,কৃষক পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম এমদাদুল হক এবং মায়ের নাম বিউটি বেগম।
তিনি মধ্যম মাগুরা কাঁঠালপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এস.এস.সি পাশ করেন।বর্তমানে তিনি মোগরপাড়া ডিগ্রী
কলেজে বিজ্ঞান বিভাগের (দ্বিতীয় বর্ষ) ছাত্র হিসেবে অধ্যয়নরত।
ছোটবেলায় ফুলকুঁড়ি পত্রিকা পড়ার মাধ্যমে তার কবিতা লেখার হাতে খড়ি হয়।
তিনি ফুলকুঁড়ি মাসিক পত্রিকায় কবিতা প্রকাশ করছেন। তাঁর মধ্যে প্রকাশিত কবিতা গুলো হলোঃ শীতের সকাল',শিশুদের অধিকার',বাঁকা চাঁদ।
এছাড়াও নতুন আলো পত্রিকায় প্রকাশিত দুটি কবিতা হলো, রমজান এলো ও রমজান শিক্ষা দেয়।
এছাড়াও তার তিনটি যৌথকাব্য গ্রন্থঃ 'তারুণ্যের শপথ','জেগে ওঠো আবার পূর্ব বাঙ্গালী' ও বিজয় নিশান' প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। কবি সবার কাছে দোয়া প্রার্থী।
/
১৮। মোহাম্মদ জহির উদ্দিন
আগামী সমাজের উজ্জ্বল নক্ষত্র কবি মোহাম্মদ জহির উদ্দিন।
জন্মঃ১৮ই মে ১৯৯৬ইং।
পিতাঃ মোঃআফাছ উদ্দিন।
মাতাঃরহমতুন নেছা।
জন্মস্থানঃ হবীগন্জ জেলার অন্তর্গত নবীগন্জ উপজেলার ফরিদপুর গ্রামে।
শিক্ষাঃ নিজ গ্রামের সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেন।তারপর "গোরারাই ওয়াহিদ সিদ্দেক উচ্চ বিদ্যালয় "হতে ২০১২ সালে এস এস সি পরীক্ষায় মানবিক বিভাগে উক্তীর্ন হনএবং ২০১৪ সালে "রশিদিয়া পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ" থেকে মানবিক বিভাগে উক্তীর্ন হন।বর্তমানে "নবীগন্জ ডিগ্রী কলেজে" অর্নাস রাষ্ট্র বিজ্ঞান নিয়ে অধ্যয়নরত আছেন। তিনি২০০৮ সালে লেখালেখি শুরু করেন। ২০১৬ বই মেলায় প্রকাশিত "কবিতার নবান্নে নবীগন্জ" যৌথ কাব্য সংকলনের মধ্য দিয়ে আত্মপ্রকাশ।
২য় যৌথ কাব্য সংকলন "অবলোকন"।
সাহিত্য সংশ্লিষ্টতাঃ মা,বাবা,ভাই,বোন ও বন্ধু-বান্ধবের উৎসাহ ও অনুপ্রেরণায় লেখালেখির কার্যক্রম চলিতেছে।
ভবিষ্যৎ সবপ্নঃ- জন কল্যান মূলক পেশার মাধ্যমে সমাজের নির্যাতিত,নিপীড়িত, নিঘ্রীত,অধিকার বঞ্চিত মানুষের অধিকার করা এবং তাদের দুঃখ-দুর্দশা ও কষ্টের কাহিনীর চিত্র নিঁপুন হাতে সাবলিল ভাষায় লিখার মাধ্যমে তুলে ধরা। কবি সবার কাছে দোয়া প্রার্থী।
/
১৯।১০। শাহীনুর ইসলাম শাহীন
বিশিষ্ট কবি মোঃ শাহীনুর ইসলাম শাহীন, পিতাঃ মোঃ মাদির ইসলাম , মাতাঃ মোছাঃ জোহেদা বেগম ,গ্রাম সূর্যকান্দী সর্দার বাড়ি ১৯৭৬ ইং জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি মধ্যবিত্ত পরিবারে, ৪ ভাই ৪ বোনের মধ্যে সবার বড় ভাই । তিনি বর্তমানে সৌদি প্রবাসী । কবি সবার কাছে দোয়া প্রার্থী।
/
২০। মেহেদি হাসান
তরুণ,প্রতিভাবান কবি মেহেদি হাসান। ডাকনাম সোহান।নাটোর জেলার লালপুর থানার চাঁদপুর নামক এক গ্রামে ১৫ই নভেম্বর ১৯৯৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন। সে চাঁদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেনী পর্যন্ত লেখাপড়া করেন, পরে সে স্কুল পরিবর্তন করে ঘাটচিলান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে সমাপনি পরিক্ষা দেন।মাধ্যমিক শিক্ষা পার করেন তিনি চাঁদপুর (১) উচ্চ বিদ্যালয়। তিনি ২০১৪ সালে এস এস সি পরিক্ষা দেন এবং কৃতিত্বের সাথে উত্তির্ন হোন। ছোটবেলা থেকেই তার লেখালেখির শখ ছিল মনে বিদ্যমান।তিনি অনেক মন্চ নাটকে অভিনয়ে মুগ্ধ ভূমিকা পালন করেন।মাধ্যমিক পরীহ্মা শেষ করে তিনি "কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ" এ ভর্তী হন।কলেজে প্রায় তিন মাস ক্লাস করার পর তিনি সেখানকার প্রীয় শিহ্মক ও বন্ধুদের মায়া ত্যাগ করে লেখাপড়ার উদ্দেশ্যে সেই চিরচেনা শিহ্মা নগরী রাজশাহীতে চলে অাসেন। কবি সবার কাছে দোয়া প্রার্থী।
/
২১।কবি আলিফ আহমাদ
তরুণ প্রতিভাবান ও মেধাবী কবি আলিফ আহমাদ ফরিদপুর জেলা, সদরপুর থানার এক অধপারাগাঁয়ের গরীব পরিবারে ০১-০১-১৯৯৯ সনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৪ বছর জীবনে হঠাৎ করে সাহিত্য প্রেমি হয়ে উঠেন। বাবা মায়ের হাত ধরে কবি লেখালেখি শুরু করেন। কবি আপনাদের সকলের কাছ থেকে আশির্বাদ কামনা করেন।
/
২২। কাজী মো: জাকারিয়া শাহ্
বিশিষ্ট কবি ও শিক্ষক কাজী মো: জাকারিয়া শাহ্ ১৯৮২ সালের ১লা জানুয়ারি রাজশাহী জেলার অন্তর্গত বাগমারা উপজেলার দুলালী পাড়া গ্রামের এক মধ্যবৃত্ত কৃষক পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। পিতার নাম:- মো: আ: জলিল শাহ্।মাতার নাম:- মোছা: সখিনা বেগম।
গ্রামের বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক ও এস এস সি (বিঞ্জান) দ্বিতীয় বিভাগে পাস 1998 খ্রিষ্টাব্দে।
এরপর ভবানীগন্জ ডিগ্রি কলেজ থেকে (বিঞ্জান) দ্বিতীয় বিভাগ পায় 2000 খ্রিস্টাব্দে।
এরই মাঝে দায়িত্ব পায় এলাকায় সহ: কাজি হিসাবে ।
এরপর 2004 খ্রীষ্টাব্দে একই কলেজ হতে বি এস সি ফেল করে। পরবর্তীতে কলেজ এবং গ্রুপ পরিবর্তন করে বি এস এস (পাস) 2007 খ্রীষ্টাব্দে তাহেরপুর ডিগ্রি কলেজে এবং এম এস এস যোগ্যতা অর্জন (রাষ্ট্র বিঞ্জান) রাজশাহী কলেজ হতে 2009 খ্রীষ্টাব্দে।2012 খ্রিষ্টাব্দে রেজিস্ট্রার প্রাথমিক বিদ্যালয় এর চাকরি পরিক্ষাই পাস করলে সরকার চাকরিতে যোগদান না করালে সমগ্র দেশজুড়ে আন্দলনের মাধ্যমে হাইকোর্টে রীট করে রাজপথে শ্রম দিয়ে 2016খ্রিষ্টাব্দের 29শে জুন একডালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এর সহকারী শিক্ষক হিসাবে যোগদান করেন ।বৈবাহিক জীবন এখন ও অসম্পূর্ণ ।
/
২৩। নাজমুল ইসলাম সীমান্ত
বিশিষ্ট কবি নাজমুল ইসলাম সীমান্ত।
বি,বি,এস(অনার্স);এম,বি,এস(হিসাব বিজ্ঞান)।
জন্মস্থানঃপিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলার মাটিভাঙ্গা গ্রাম।
বর্তমান ঠিকানাঃবেয়ারা আবাসিক সোসাইটি,দঃকেরানীগঞ্জ, ঢাকা।
জন্মতারিখঃ১৬-১২-১৯৮৪ইং।। "এখানেও মেঘ হয় বর্ষা নামে" কবির প্রথম একক কাব্যগ্রন্থ।
/
২৪। মো. তানভীরুল ইসলাম
তরুণ প্রতিভাবান , মেধাবী, সকলের অনুজ ও পাঠক প্রিয় কবি মোঃ তানভীরুল ইসলাম (তিনু )। পিতা: মো.
নুরবক্ত আলী। পেশা:সাংবাদিক ও শিক্ষক । মাতা:মোছা.
আকতার বানু সিদ্দিকা। পেশা :গৃহীনি । গ্রাম :কাশিয়াগাড়ী ,ইউনিয়ন ও পোষ্ট :ধামশ্রেনী ,উপজেলা :উলিপুর ,জেলা :কুড়িগ্রাম,বিভাগ :রংপুর,স্কুল:নতুন অন্তপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় , শ্রেনী:নবম ,রোল:০২ ,শাখা: বিজ্ঞান । ছোট কবি সবারই দোয়া প্রার্থী ।
/
২৫। মো:রবিউল ইসলাম রাব্বি
কাব্য পিয়াসু মো:রবিউল ইসলাম রাব্বি রংপুর জেলার তারাগঞ্জ থানার আলমপুর ইউনিয়নের সনামধন্য দোয়ালীপাড়া গ্রামে 1994 সালের
28 শে ডিসেম্বর খুব সাধারণ একটা পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি গ্রামের ব্র্যাক স্কুল থেকে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন(2001-2005)। তিনি মাধ্যমিক শিক্ষা গ্রহণ করেন চিকলী বাজার সংলগ্ন ফাজিলপুর দ্বী মুখী উচ্চ বিদ্যালয়(2005-2010) ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা গ্রহণ করেন তারাগঞ্জ কারিগরী বিজনেজ মন কলেজ থেকে (2010-2012)। মহা জ্ঞানে গুনান্বিত বাবা মোঃ মহসীন আলী ও মাতা মোছাঃ লাভলী বেগম। কঠোর পরিশ্রমী সংগ্রামী ও ছন্দময়ী রবিউল ইসলাম রাব্বি বাবা মায়ের দ্বিতীয় প্রথম ছেলে সন্তান।এছাড়াও দুবোন সহ আর এক ভাই আছে কবির । রাব্বি কবির ডাক নাম। বাবার স্বপ্ন ছেলে মস্ত বড় আইনজীবি হোক।আর তাই বর্তমানে তিনি তার বাবার সপ্ন পূরণের লক্ষে বাংলাদেশ ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে এলএলবিতে (অনার্স) অধ্যায়নরত আছেন । "সবুজের বুকে লাল" কবির প্রথম যৌথকাব্য গ্রন্থ। প্রকাশীতব্য গ্রন্থ,জলঙ্গ,শ্রাবণ সন্ধ্যা।কবি সবার কাছে দোয়া প্রার্থী।
/
২৬।কবি যামিনী রায়।
সময়ের একটি উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম যামিনী রায়। কবির পিতা দিনোনাথ রায়।মাতা বাসন্তী রানী রায়।তিনি ২ অক্টোবর ১৯৮৭ সালে পঞ্চগড় জেলার বোদা থানা এর অন্তর্গত বটতলী ডাকঘরের ভোটাপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঠাকুরগাঁও সরকারী কলেজ থেকে বিএসসি ( পাস) পাশ করেন।তিনি বর্তমানে কাজল বাদ্রার্স লিমিটেড এ কর্মরত আছেন। " বিজয় নিশান" কবির প্রথম যৌথ কাব্য গ্রন্থ। কবি সবার কাছে আর্শীবাদ প্রার্থী।
/
২৭। জীবন কুমার নন্দী
তরুণ কবি জীবন কুমার নন্দী মেঘালয়ের কোল ঘেঁষে বেড়ে উঠা সোমেশ্বরীর আঁতুর ঘরে,মধ্যবিত্ত পরিবারে ১৩.৬.১৯৮৩সনে জন্মগ্রহন করেন । কবি জীবন কুমার নন্দী,পিতা গবেষ নন্দী,মাতা সুনিতী নন্দী,৪ ভাই বোনের মধ্যে কবি ২য়,শিক্ষাজীবন সুসং আদর্শ বিদ্যানিকেতন ,ছেলেবেলা থেকেই কবির লেখা লেখি শুরু।তিনি বিভিন্ন পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেন ৩ বছর.তাহার পৈত্রিক নিবাস সিলেট বিভাগের সুনাম গন্জের চাঁনপুর গ্রামে । তিনি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে যুক্ত.সদস্য উদিচী দুর্গাপুর শাখা.সদস্য ।সুজন। যুগ্ম সাধারন সম্পাদক দুর্গাপুর সাহিত্যসম।সাধারন সম্পাদক রূপান্তর সাংস্কৃতিক গোষ্টী.সু হৃদ সমকাল,শুভ সংঘ কালের কন্ঠ.স্টুডেন্ট নাট্যকলা বিভাগ শিল্পকলা একাডেমী ময়মন সিংহ.অভিনয় শিল্পী. প্রকাশিত যৌথ সংকলন. ধ্বনি.ক্ষ.শব্দরথ.প্রথমা.স্নারক.মনছুয়ে যায়.গাংচিল.সাহিত্য বার্তা.হৃদয়ে বাংলাদেশ.অন্যধারা.অরন্য.সবুজের বুকে লাল,শিগ্রই বের হবে বিজয় নিশান । সদস্যঃ বিশ্ব বাংলা সাহিত্য পরিষদ ও জাতীয় লেখক কল্যাণ পরিষদ ।
/
২৮। মোঃরেজাউল করিম
তরুণ ছেলে মোঃরেজাউল করিম তাঁর তিন ভাই এক বোন, সবার ছোট এই কবি ,লেখক , নাটক পরিচালক,অভিনেতা ।তাঁর পরিচালিত টিভি নাটক রুপশী টিভি তে শিরোনাম মুক্তির অপেক্ষায় আছে।পিতা মো:বিশু বিশ্বাস,মাতা আকলিমা বেগম, জন্ম,১৫/০৩/১৯৯৫সালে মানিকগঞ্জ জেলা, দৌলত পুরথানা বিষ্ণুপুর গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন । কবির কবিতা বই সাহিত্য প্রকাশনী থেকে বিজায় নিশান, একুশে বই মেলায় থাকছে, দাড়ি কমা প্রকাশনীকতে আসছে গল্প দূতি, গল্প ভয়, ঝিনুক প্রকাশনী থেকে বিষেশ সং্খা নেহা।
/
২৯। পলক রায় (সম্পাদক)
তরুণ,মেধাবী,সুমিষ্টভাষী,সুদর্শন চেহারার অধিকারী,আগামীসাহিত্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র কবি পলক রায় । পিতা-অনিল চন্দ্র রায়। মাতা-শ্যামলা রাণী রায়। জন্ম : ১৮ অক্টোবর ১৯৯৪ সালে ঠাকুরগাঁও জেলার ঠাকুরগাঁও থানার অর্ন্তগত শিবগঞ্জ ডাকঘরের সারালী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।কবি তিন ভাই বোনের মধ্যে দ্বিতীয় । কবি সারালী ব্র্যাক স্কুল থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পেয়ে মাদারগঞ্জ এম.বি উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি হন। সেখান থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এস.এস.সি ২০১০ সালে পরীক্ষায় জিপিএ ৫.০০ পেয়ে ঠাকুরগাঁও সরকারী কলেজে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হন। উক্ত কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এইচ.এস.সি পরীক্ষায় উর্ত্তীণ হন ২০১২ সালে। বর্তমানে হাজী মোহাম্মদ দ্বানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ধিভুক্ত শহীদ আকবর আলী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কলেজ এ কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে অধ্যয়নরত আছেন। তার লেখা প্রথম প্রকাশিত হয় প্রথম আলো ও কারেন্ট নিউজ পত্রিকায় এবং বাংলাদেশ বেতার ঢাকা, বাংলাদেশ বেতার খুলনা, বাংলাদেশ বেতার রংপুর এ অসংখ্য লেখা-কবিতা প্রচারিত হয়। তিনি একজন তরুণ কবি, লেখক, গীতিকার ও চিত্রশিল্পী। মনোমুদ্ধকর চিত্র অংকন করে অনেক পুরস্কার ও সুনাম অর্জন করেছেন। তিনি পড়ালেখার পাশাপাশি অতি তীক্ষ্ণতার তার সাথে লেখে চলেছেন। প্রকাশিত লেখা : (১) গল্প : তেলা ভূত (প্রথম আলো), (২) কবিতা : শৈশব মানে (কারেন্ট নিউজ)। প্রকাশিত যৌথকাব্যগ্রন্থ “ কাশফুল” ।সম্পাদিত যৌথকাব্যগ্রন্থ ” সবুজের বুকে লাল” ,” বিজয় নিশান”,”বাংলা আমার জন্মভূমি” ,”তারুণ্যের অঙ্গীকার”। শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ “ফুল-পাপড়ি” প্রকাশের পথে । গল্পগ্রন্থ “ সত্যের সিড়ি” প্রকাশের পথে ।
/
বি. দ্র: সম্মানিত কবিগণ যারা মনোনীত হয়েছেন
কিন্তু "বিজয় নিশান" এ স্থান হলনা আপনার লেখা "বাংলা আমার জন্মভূমি" কাব্যগ্রন্থে যোগ করা হল।
একই সাথে শুভ প্রকাশ। আগ্রহী কবিগণ লেখা দিতে পারেন,,,,বিষয় একই।
 
Top