বাংলাদেশ প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদের ১০০ পর্ব ও কিছু কথা :: আবদুস সামাদ (নানা ভাই)

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg5RfAboSuISIdRHJuYfcVMMB7Pn8bxElYRU6R6POdmD9lLg_75UNwBnkAm1Rh1BIN_R1clt06zdPcAxMXvtdBSmOG-Jqh1vmXehDnSgiZS5TGJrYUnNJKCByiMLXl2WJtJI7oBTJyb7esd/s1600/03.gif" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="আবদুস সামাদ" border="0" height="200" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg5RfAboSuISIdRHJuYfcVMMB7Pn8bxElYRU6R6POdmD9lLg_75UNwBnkAm1Rh1BIN_R1clt06zdPcAxMXvtdBSmOG-Jqh1vmXehDnSgiZS5TGJrYUnNJKCByiMLXl2WJtJI7oBTJyb7esd/s320/03.gif" title="বাংলাদেশ প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদের ১০০ পর্ব ও কিছু কথা" width="320" /></a></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px;"> বাংলাদেশ প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদের ১০০ পর্ব<br />ও কিছু কথা..........<br />------------------------------------------------------আবদুস সামাদ<br />------------------------------------------------------১৮-০৯-১৬ ইং</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-top: 6px;"> বাংলাদেশ প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত শত পর্ব পূর্তিতে আয়োজক, লেখক, লেখিকা, সম্পাদক, সমন্বয়কারী, উপদেষ্টাসহ সবাইকে জানাই অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে প্রাণডালা অভিনন্দন, শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ। বর্তমান বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বের সর্বত্র সাহিত্য, সংস্কৃতির অধঃপতনের শেষ সীমানায় এসে বাংলাদেশ প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদ প্রতিষ্ঠিত হয়ে যে, অবদান রেখেছে তা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী বিরল ঘটনা। কবে, কখন, কিভাবে এবং কোন প্রেক্ষাপটে এর জন্ম বা প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে তা আমার জানা না থাকলেও তাদের অগনিত সদস্য, সদস্যা, পরিচালক, উপদেষ্টাবৃন্দের উপস্থাপিত গঠনমুলক, সংশোধন, পরামর্শমুলক পোষ্টগুলি দেখেই বুঝতে বাকি রইলো না তাদের বা এদের পরিকল্পনা। কবি, লেখক, সাহিত্যিক এর কোনটাইতে আমার দখল ছিলনা। তবে কবি, লেখক, সাহিত্যিক, উপনাস্যিক, গল্পকার তাদের প্রতি আমার যথেষ্ঠ দুর্বলতা ছিল। সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম, বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ফররুখ আহমদ, পল্লী কবি জসীম উদ্দীন, সতেন্দ্রনাথ দত্ত, কায়কোবাদ, সুফিয়া কামাল, শরৎচন্দ্র, রোমেনা আফাজসহ সকলের প্রায় সবার প্রতি ছিল সমান শ্রদ্ধ্যা। এর মধ্যে খুউব ছোট্টবেলা থেকেই উচ্চ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া অবস্থায় অগ্রজ ভাইদের উপস্থাপিত আবৃত্তি, মুখাভিনয়, দেখে আমার হৃদয়ে এক অম্লান প্রভাব ফেলে। আমি তাদের অনুশরন করে চেষ্টা করতে থাকি। বিশেষ করে বিদ্্েরাহী কবি নজরুল ইসলামের বিপ্লবী কবিতা, রচনা প্রতিযোগীতা চিত্রাংকনে অংশ গ্রহন করতে থাকি এবং বেশ সুনাম ও পুরষ্কার পেতে থাকি। এই অবস্থায় সাহিত্যাংগনে আমার বিচরন দিন দিন বাড়তে থাকে। সেই সাথে কবিতা লেখা, ছোট গল্প, উপন্যাস, ভ্রমণ, শিক্ষাসফরসহ বিভিন্ন লেখার প্রতি ঝুঁকে পরি। আর সেই লেখাগুলো স্থানীয় পত্রিকা সেই সময়ের বহুল প্রচারিত সাপ্তাহিক সমযুগ, লাল পাতা, কলম সৈনিক, সিরাজগঞ্জ বার্তা এবং পরবতীতে জাতীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক, মাসিক পত্রিকায় লেখা পাঠাতে থাকি এবং তা ছাপাও হতে থাকে।<br />কবিতা লেখার পাশাপশি আবৃত্তিতে অভুতপুর্ব সফলতা নিজের পাঠ্যরত স্কুলের আঙিনা অতিক্রম করে জেলা শহরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আমার সুনাম, সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে এবং আমি সকলের অনুকরনের পাত্র হয়ে যাই। এরই অংশ হিসেবে ইসলামীক ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় আমাকে কখনো আবৃত্তিকার কখনো, বিচারক, কখনো উপস্থাপক হিসেবে মনোনীত করতেন। অংশ গ্রহনকারী প্রতিযোগী ছেলে মেয়েদের মাঝে ব্যাপক সাড়া জাগে। নিকটবর্তী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার আবৃত্তিকারেরা ছুটে আসতো আমার কাছে। সেই ১৯৮৬/৮৭ সালের কথা । যতটুকু মনে পড়ে তার মধ্যে নুরে ইলাহী, মোখলেছুর রহমান, ইউসুফ আলী, ইমশিয়াত, খাতুনে জান্নাত, ডেইজি, ফরিদা উল্লেখযোগ্য। এরা সদর, উপজেলা, জেলা, বিভাগ মাড়িয়ে জাতীয় পর্যায়ে অংশ গ্রহন করে বিজিত হয়ে অবদান রেখে পুরষ্কিত ও সমাদৃত হয়। সেকি আনন্দ ! উল্লাস ! আবৃত্তিতে যেন এক অভাবনীয় চমক !<br />৯০ এর দশকে এসে ছাত্রজীবন শেষ করার সাথে সাথেই বহু ঘাতপ্রতিঘাতের মধ্যে দিয়ে অপ্রত্যাশিতভাবে আমার ঘাড়ে চাপে সংসারের বোঝা। বয়োবৃদ্ধের কারণে আমার লেলাপড়া শেষ না হতেই শ্রদ্ধ্যেয় আব্বুর মৃত্যুতে বিশাল আকাশের মত ভারী সংসারের দায়িত্ব আমার উপর বর্তায়। যার বিন্দুমাত্র অভিজ্ঞতা আমার কোনদিনও ছিল না। পারিপার্শ্বিকতা, সামাজিকতার দায়বদ্ধতা সর্বোপরী ইসলামের বিধান অনুযায়ী বিয়ের মত কাজটি সুসম্পন্ন করার পর অর্থনৈতিক অসচ্ছলতার কারণে এতটাই ব্যস্ততা শুরু হয় যে, আর কোনদিকে নজর দিবার সুযোগ আমার হারিয়ে যায়। হাজারো মহৎ চিন্তা থাকলেও তা অগোচরেই মনের দিগন্তে উঁকি দিয়েই বাস্তবতার নির্মমতায় তা অপ্রকশিতই থেকে যেত। তার রেশ বা কষ্ট নিরবে, নিভৃত্বেই আমাকে অসহনীয় পীড়া দিত, ক্ষত বিক্ষতের দগদগে যন্ত্রনা নিয়ে আমাকে সময় পার করতে হতো যা ছিল একেবারেই অসহনীয় ও কষ্টদায়ক। না পারার ব্যর্থতা আর উদ্যোগের সময় না পাওয়ায় কাটতো আমার প্রহর ! এভাবে কেটে যায় প্রায় একটি বছর।। একটু সুযোগ হতেই ১৯৯৪ সালের ১৭ ই আগষ্ট আমার একান্ত উদ্যোগে মোঃ তমিজুল ইসলাম, মোঃ রেজাউল করিম, মোঃ ফরিদুল ইসলাম, মোঃ আল আমিন, মোঃ জামাত আলী তালুকদারকে নিয়ে এক পরামর্শ সভায় বসলে সকলের সিদ্ধান্তে আমাকে আহব্বায়ক করে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ঠ একটি সাহিত্য গোষ্ঠী শুরু করি যার নাম “ব্যাতিক্রম সাহিত্য সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী, সিরাজগঞ্জ”। প্রতিষ্ঠার বছরেই আমার লেখা একটি নাটক “জীবন সংগ্রাম” মনতস্থ করতেই তার সুনাম, যশ মুহুর্তের মধ্যেই প্রবাহমান বাতাসের সাথে ফুলে ফলে সুশোভিত হয়ে ছড়িয়ে পরে চারদিক। এতটাই ছড়িয়ে পরে যে মাত্র দেড়/দুই বছরের মধ্যে নিজের জেলা পেরিয়ে গোটা উত্তরাঞ্চল ডিঙিয়ে রাজধানী ঢাকা অবধী কৃতিত্ব ছড়িয়ে পরে এবং বিভিন্ন পুরষ্কারে ভুষিত হতে থাকে। তার বিস্তৃতি, বলয়ের কথা ভেবে আমাকে হাত বদল করতে হয়। হাত বদলের পরপরই নানা কারণেই তা আশংকাজনকভাবে ঝিমিয়ে পরে। সময়ে পরিক্রমায় আবারও আমি একেবারেই সাহিত্যাংগন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পরি, সেই সাথে দীর্ঘদিনের প্রত্যাশার আলোকে চেষ্টা করে এবং মানুষের উদাসীনতার পাশাপাশি বুঝা বা উপলব্ধিতে ব্যাপক ঘাটতির কথা মনের চোখে ভেসে উঠতেই আমার আগ্রহ একেবারেই শুন্যের কোঠায় নেমে আসে।<br />প্রযুক্তির ব্যাপক উৎকর্ষতার কারণে ২০১১ এর শেষের দিকে আমাকে কম্পিউটারের ব্যবহার জরুরী হয়ে পরায় একটি কম্পিউটার সংগ্রহ করে ফেলি। কিন্তু সেইটাতে প্রয়োজন পুরনে অনেকটা অকেজো হয়ে পরায় প্রয়োজন মিটাতে একটা ল্যাপটপ কিনতে হলো। কাজের পাশাপাশি সামাজিকতার একটি উত্তম মাধ্যম ফেইসবুকের সুযোগে নিজে নিজে একটি আউডি খুলে ফেলে এবং ফেলে আসা দিনগুলোর নানামুখী অভিজ্ঞতা, তিক্ততা এবং আগামীদিনের সম্ভবনা, সমস্যা নিয়ে দুর্লভ কিছু ছবি দিয়ে মনের মত করে সাজিয়ে নেই। কিন্তু দুর্ভাগ্য, কয়েক সপ্তাহ বা এক দেড় মাসের মাসের মধ্যেই সেই আইডিটা পুরোপুরি ডিলেট হয়ে যায়।কোনভাবেই তা উদ্ধার করতে পারিনা। আমার সাজানো, গোছানো পোষ্টগুলো একেবারে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ায় মানসিকভাবে অনেকটা ভেঙে পরি। কারণ সৃজনশীল কিছু করতে পারলেই ভালো লাগতো, আর তার কোন ক্ষতি হয়ে গেলে নিজেকে খুবই অপরাধী মনে হতো। আমার ব্যর্থতার দায় নিয়ে আলাপকালে কয়েকদিন পর অত্যন্ত আন্তরিকতা আর উৎসাহে আমার এক প্রিয় ও শুভাকাংখী ছাত্রের মতই ফাদলুল্লাহ নামের ছেলেটি আমাকে আরেকটি আইডি খুলে দেয়।<br />এই আইডিটি খোলার কয়েকদিনের মাথায় ফেবু’তে তুলি সাহিত্যের একটি পেইজ আমার চোখে পরে। তাতে দেখলাম, কবিতা, গল্প পোষ্ট করে থাকে অনেক উদীয়মান এবং প্রবীন কবি, সাহিত্যেকেরা। আমার হৃদে শুরু হয় এক তুমুল ঝড়! দীর্ঘ ২০/২২ বছর অতীতের ফেলে আসা সকল দুঃখ, কষ্ট, বেদনা আর ব্যর্থতার দায় এড়িয়ে নুতন উদ্যোমে আবার আমিও শুরু করলাম কবিতা লেখা এবং তা পোষ্ট করলাম। কর্তৃপক্ষ বা সম্পাদক রোকদ্দৌলা ভাইয়া আমার পোষ্টকৃত লেখা বিচার বিশ্লেষন করে প্রথমে আমাকে তুলি’র উপদেষ্টা করে নিলেন এবং পরপর আমাকে দুইবার প্রথম হিসেবে স্থান হিসেবে ঘোষনা করলেন এবং সনদ প্রদান করে প্রশংসিত করলেনা যা একেবারেই অনেকটা স্বপ্নের মতই। এর কিছুদিন পরেই আমার পোষ্টকৃত লেখার বেশ সমালোচনা, সংশোধনী, নিয়ম বাতলে পরামর্শ দিয়ে কমেন্ট করতে থাকে আলানুর নামের একটি ছেলে। আমি তখনও আইডি চালানো, টাইপ, পোষ্ট এর কিছুই ভাল করে শিখে উঠিনি। ও আমাকে প্রথমে দাদা বলে সম্বোধন করলে আমার মনের কথাটা ওকে জানালাম যে, আমি দাদা শব্দটির মধ্যে আমার বেশ আপত্তি আছে তাই যদি দাদা না বলে, তুমি আমাকে নানু বা নানা বললে বেশী খুশি হবো। আলানুর এই পোষ্ট পাওয়ার সাথে সাথেই আমাকে নানু ভাই বলে ভুষিত করে এবং পোষ্ট দেয়ার সাথে সাথেই শুরু হয় নানু ভাইয়া উপাধী।<br />ওর পোষ্টের সাথে সাথে ওকে চিনে নিলাম আলানুর “বাংলাদেশ প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদ” এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বা পরিচালক হিসেবে বেশ কাজ করে যাচ্ছে। আমি সেই পেইজে গিয়ে আমার হারানো প্রত্যাশার পুরণের পথ পেয়ে গেলাম বলেই অনেকটা আশ্বস্থ্য হয়ে জয়েন্ট কমেন্ট করতেই আমার লেখার লেখার গুণগত মান, মাত্রা, ছন্দ, অন্ত্যমিলে ব্যাপক ফারাক থাকা স্বত্বেও প্রতিষ্ঠিত কবি, লেখক যেমন সিলেটের মাহবুবে এ রহমান, ঢাকার জয়নব জোনাকী, টুটুল, ভোলার আঃ হাকিম, সিলেটের শাম্মি, ফরিদী, সিদ্দিক, পুলক, কক্সবাজারের রিয়া, তানভীর, সেলিম ভাই, ছোটন, নাছির, সুফিয়া আলম, মাহাদী, ঢাকার ইয়াসমিন, আযম খাঁন, মুস্তাফিজ, আবুল হোসেন, তৈয়ব, , আকলিমা, শাফীন সাহেদ, চাপাইনবাবগঞ্জের ওয়াহিদ আল হাসান, জিহাদী আল আজাদ, আব্দুর রহীম, আবদুস সামাদ, সোনাগাজী, ফেনীর উম্মে হাবিবা রাহনুমা, পাবনার নুর উদ্দীন, সিফাত, মেঘলা, বগুড়ার মোগল ভাই, রাহাত, শান্তাহারের তরিক ইসলাম, কুড়িগ্রামের রেহানা পারভিন, দিনাজপুরের নুর নাকীবসহ আরো অসংখ্য নাতী, নাতনীরা আমাকে এতই আপন করে ভাবতে থাকে যে তাদের সকলের আন্তরিকতা সুবাস দেশের আঙিনা ভেদ করে বিদেশের বন্ধুদের মাঝে ছড়িয়ে পরে। তারই জের হিসেবে আবু ধাবীর আঃ সবুর, দুবাইয়ের প্রিয়া, সৌদীর খায়রুল ইসলাম, আবু সায়েম রহমান, আমেরিকার আসলাম, ফারুক, মেহেদী হাসানসহ আরো অনেকেই আমাকে এতটাই কাছে টেনে নেয় যে আমার সাথে যেন সকলের কত কালের নাড়ীর বন্ধন তা আমি বুঝাতের পারবোনা। এর মধ্যেই প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদের এক ঈদ পুনর্মিলনীতে অংশ নিয়ে নানা, নাতীর সুসম্পপর্কের দৃশ্যের সমন্বয় হলো তাতে পৃথিবীর যে কোন মানুষই দেখলেই অভিভুত হয়ে যাবে। সেখানে গিয়ে পরিচয় হলো নুতন এক ভুয়তী প্রশংসিত ব্যাক্তিত্ব বিশিষ্ট ছড়াকার, কবি, সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ ও সকলের প্রশংসিত এক মনের মানুষ নুরুজ্জামান ফিরোজ। যিনি দেখলেন এবং আপন করে নিলেন আমাকে নানু’র সম্মান দিয়ে। মুহুত্যের মধ্যে তিনি আমাকে সম্মানের শীর্ষে আসীন করে তার ব্যবহৃত গাড়িতে তুলে যাত্রা করলেন বই মেলার দিকে। সেইখানে বেড়িয়ে আসলেন আরেক সুসাহিত্যিক, উপন্যাসিক ও ছোট গল্পপকার আমার আরেক নাতী সৌমিক আহমেদ। আমি নানু হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত হবার মাত্র ২ বছরে যে সম্মান আমার কপালে জুটেছে তার ছিটেফোটা সম্মান বিগত বছরের বহুল সার্থক, সফল, বিজয়ী হবার পরও আমার ভাগ্যে জোটিনি। আর সম্মান প্রদানে আজীবন স্মৃতির বোঝা বহন করবেন প্রিয় কবি ফিরোজ ভাইয়া, প্রিয় নাতনী কবি ও গবেষক জয়নব জোনাকী, কবি তরিক ইসলাম, কবি ও সাংবাদিক ওয়াহিদ আল হাসান, কবি নুর উদ্দীন,। ওদের কথা জীবদ্দশায় ভুলবার মত নয়। মন ও স্মৃতির পাতায় উজ্জল তারকার মত ঝলঝল করবে আজীবন। আরো পারবো না এই জন্য যে, হঠাৎ করে ধুমকেতুর মত বাংলাদেশ প্রজন্মের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক আলানুর, ফিরোজ নানু ভাইয়া জোনাকী আমাদের সিরাজগঞ্জের আকাশ পরিভ্রমন করে গেলেন। যা ছিল আমার জন্য একেবারেই অপ্রত্যাশিত। অবশ্য অন্যান্য অসংখ্য নাতী, নাতনী যেমন, সুফিয়া আলম, মেঘলা, ফাতিহা, তানভীর, ফরিদী, শাম্মী, শাহীন ইসলাম, উম্মে হাবিবা, আমার ফেবু’র সম্মানিত আফরোজা আম্মাসহ আরো অনেকেই আমাকে হয়ত সেই সম্মান প্রদানে ভুমিকা রাখার জন্য ব্যাপক উদ্গ্রীব হলেও আমারই দুর্বলতার কারণেই তা আমার কপালে জুটছে না।<br />এরই সুত্র ধরে আমার একান্ত প্রিয় নাতী ক্ষুদে কবি তবে সুরের সুমধুর কন্ঠের পাখি দৃঢ় আত্বপ্রত্যয়ী শাহীন ইসলাম আমাকে নিয়ে একটি গান লিখে ওরই সুরেই গেয়ে ফেবু’তে ছেড়ে দিয়ে সম্মান ও শ্র্যদ্ধ্যার আসনে আসীন করে যে, তাতে মনে হয় আমি কতকাল আগে থেকেই সকলের বহুকালের জ্ঞাতি। এই আদর, সম্মান কোন কারণেই আর ভুলতে পারিনা। সেই দিক থেকে মনে হয় প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদ কবি সাহিত্যিক গড়ার এক উন্মুক্ত প্রাণের প্রিয় পাঠ্যশালা। আমি বাংলাদেশ প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদের এক ছাত্র, আর সকল নাতী, নাতনী আমার শিক্ষক, গুরু, পথ প্রদর্শক । আমি প্রজন্মের পরিচালক ও সকল সদস্য/সদস্য বা নাতী/নাতনীদের দিক-নির্দেশনায় চলতে পারায় বাংলাদেশসহ গোটা পৃথিবীতেই আমি আজ একজন “নানু ভাই”। অথচ নানু ভাইয়া হওয়ার আমার মত যোগ্যতার একটু অংশ আমার মাঝে নেই বলেই আমি জানি। আমার আরো এবং কাছের অনেক প্রিয় থেকে প্রিয়তম নাতী, নাতনী থাকা স্বত্বেও কলেবর বৃদ্ধির ভয়ে নাম দিতে পারিনি বলে তাদের কাছে আন্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থী।<br />প্রজন্ম হচ্ছে উদীয়মান কবি, সাহিত্যিক গড়ার এক সৃজনশীল প্লাটফরম। একটি মিলন মোহনা। আমার পক্ষ থেকে বাংলাদেশ প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদের পরিচালক, বিচারক, বিশ্লেষক, শুভাকাংখী, সূধীসহ সকল সদস্য, সদস্যা অর্থাৎ নাতী, নাতনীদের জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। সেই সাথে প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদকে কাংখিত মানে উত্তীর্ণ বা আসীন করার প্রত্যয়ে অগ্রনী ভুমিকা পালন দেশবাসীকে এক প্লাট ফর্মে একীভুত করার প্রচেষ্টায় গঠনমুলক ভুমিকা রাখার উদাত্ত্ব আহব্বান জানিয়ে শেষ করছি। আল্লাহ হাফিজ।<br />“সবার নানু ভাই”</div> </div>

বাংলাদেশ প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদের ১০০ পর্ব ও কিছু কথা :: আবদুস সামাদ (নানা ভাই)

বাংলাদেশ প্রজন্ম সাহিত্য পরিষদের ১০০ পর্ব ও কিছু কথা.......... ------------------------------------------------------আবদুস সামাদ -------...

আরও পড়ুন »

মায়া, মমতার ফুল!:: আবদুস সামাদ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="-webkit-text-stroke-width: 0px; background-color: white; color: #1d2129; display: block; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 15px; font-style: normal; font-variant: normal; font-weight: normal; letter-spacing: normal; line-height: 20.7px; margin: 6px 0px; orphans: auto; text-align: start; text-indent: 0px; text-transform: none; white-space: normal; widows: 1; word-spacing: 0px;"> <br /> <div style="text-align: center;">  মায়া, মমতার ফুল!</div> <span class="text_exposed_show" style="display: inline;"><div style="text-align: center;"> --------------আবদুস সামাদ</div> <div style="text-align: center;"> --------------১৫-০৫-১৬ ইং</div> </span></div> <div class="text_exposed_show" style="-webkit-text-stroke-width: 0px; background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 15px; font-style: normal; font-variant: normal; font-weight: normal; letter-spacing: normal; line-height: 20.7px; orphans: auto; text-align: start; text-indent: 0px; text-transform: none; white-space: normal; widows: 1; word-spacing: 0px;"> <div style="margin: 0px 0px 6px;"> <div style="text-align: center;"> দগদগে প্রজ্জ্বলিত তীব্র</div> <div style="text-align: center;"> দাহে ভষ্মিত সব,</div> <div style="text-align: center;"> এইধার ঐধারে কেবলই</div> <div style="text-align: center;"> বেদনার কলরব।</div> </div> <div style="margin: 6px 0px;"> <div style="text-align: center;"> ছোট, বড়, নারী, পুরুষ</div> <div style="text-align: center;"> কাঁপে থরথর !</div> <div style="text-align: center;"> কখন জানি কে কার ?</div> <div style="text-align: center;"> কাঁড়ে জীবন স্বর !</div> </div> <div style="margin: 6px 0px;"> <div style="text-align: center;"> আলোহীন আঁধারে ঢাকা</div> <div style="text-align: center;"> ঐ মরু প্রান্তর !</div> <div style="text-align: center;"> মায়া, মমতা বর্জিত পাথর</div> <div style="text-align: center;"> যেন সবার অন্তর।</div> </div> <div style="margin: 6px 0px;"> <div style="text-align: center;"> মায়াহীন পাশবিকতায় দগ্ধ</div> <div style="text-align: center;"> সেকি! জাতীর হাল !</div> <div style="text-align: center;"> হেরা থেকে নেমে আসে</div> <div style="text-align: center;"> হাতে আলো মশাল।</div> </div> <div style="margin: 6px 0px;"> <div style="text-align: center;"> কোন সে মহান বাণী নিয়ে</div> <div style="text-align: center;"> এলেন প্রিয় রা’সুল,</div> <div style="text-align: center;"> পাষানের বুকে ফুটান তিনি<span class="Apple-converted-space"> </span></div> <div style="text-align: center;"> মায়া, মমতার ফুল!</div> </div> <div style="margin: 6px 0px;"> <div style="text-align: center;"> মায়া, মমতার সুবাস পেয়ে</div> <div style="text-align: center;"> জাগে সবার অন্তর !</div> <div style="text-align: center;"> দয়া, মায়ার আলোয় ভরে<span class="Apple-converted-space"> </span></div> <div style="text-align: center;"> মরুর সেই প্রান্তর !</div> </div> </div> </div>

মায়া, মমতার ফুল!:: আবদুস সামাদ

 মায়া, মমতার ফুল! --------------আবদুস সামাদ --------------১৫-০৫-১৬ ইং দগদগে প্রজ্জ্বলিত তীব্র দাহে ভষ্মিত সব, এইধার ঐধারে ক...

আরও পড়ুন »

আমাদের কবি আবদুস সামাদ নানা ভাইয়ের পাঁচটি কবিতা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgrq117gIs9ih0HWpeV4_6L01s1gvLvOLe_L1SmxqzKFss-f35cBltb_fnDQqF2heUllMm5H45gTgQRD-lhR2BV7QmtSL6-2phyphenhyphenxw75ZWGRyPL2K3pAhT56_fBgl8qCuWeRIW6HioOvoFGy/s1600/15205_1574525906111404_6164439805326771427_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="200" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgrq117gIs9ih0HWpeV4_6L01s1gvLvOLe_L1SmxqzKFss-f35cBltb_fnDQqF2heUllMm5H45gTgQRD-lhR2BV7QmtSL6-2phyphenhyphenxw75ZWGRyPL2K3pAhT56_fBgl8qCuWeRIW6HioOvoFGy/s200/15205_1574525906111404_6164439805326771427_n.jpg" width="200" /></a></div> <div style="text-align: center;"> <span style="color: blue;">কষ্ট রাশি রাশি</span></div> <span style="color: blue;"></span><br /> <div style="text-align: center;"> <span style="color: blue;">------------আবদুস সামাদ</span></div> <div style="text-align: center;"> <span style="color: blue;">------------২১-০৫-১৬ ইং</span></div> <br /> <br /> <div style="text-align: center;"> শ্রাবণের বারিধারায় সিক্ত</div> <span class="text_exposed_show"><div style="text-align: center;"> পোড়া দু’টো আঁখি,</div> <div style="text-align: center;"> বেদনার কষাঘাতে আহত</div> <div style="text-align: center;"> বন্দি হৃদের পাখি।</div> </span><br /> <div class="text_exposed_show"> <div style="text-align: center;"> লাজ-লজ্জায় মুখটা বন্ধ</div> <div style="text-align: center;"> পারি নাতো সইতে,</div> <div style="text-align: center;"> জীবনটা নুয়ে গেলো মোর</div> <div style="text-align: center;"> পারিনা ভার বইতে।</div> <div style="text-align: center;"> ভেঁজা চোখে ভাঙা বুকে</div> <div style="text-align: center;"> চাঁদের মত হাসি,</div> <div style="text-align: center;"> যতই আমি মুচকী হাসি</div> <div style="text-align: center;"> কষ্ট রাশি রাশি।</div> <div style="text-align: center;"> <br /></div> <div style="text-align: center;"> <br /></div> <br /> <div style="text-align: center;"> <span style="color: blue;">*********--অনুকাব্য--*********</span></div> <span style="color: blue;"><div style="text-align: center;"> -------প--রি--ত্রা--ন-------</div> <div style="text-align: center;"> ---------------আবদুস সামাদ</div> <div style="text-align: center;"> ---------------২১-০৫-১৬ ইং</div> </span><br /> <div class="text_exposed_show"> <div style="text-align: center;"> নির্মম বাস্তবতা শুনে বাড়ে অভিমান,</div> <div style="text-align: center;"> কখন হেরে যায় স্বচ্ছ, শুভ্র মুক্ত জ্ঞান,</div> <div style="text-align: center;"> এভাবে আর কতদিন ?</div> <div style="text-align: center;"> পাবো কি সেই সুদিন ?</div> <div style="text-align: center;"> নাকী চিরবিদায়েই মিলবে পরিত্রান ?</div> </div> <div style="text-align: center;"> <br /></div> <br /> <div style="text-align: center;"> <span style="color: blue;">***--মেঘের বাঁধায়--***</span></div> <span style="color: blue;"><div style="text-align: center;"> ----------------আবদুস সামাদ</div> <div style="text-align: center;"> ----------------সিরাজগঞ্জ</div> <div style="text-align: center;"> ----------------২০-০৫-১৬ ইং</div> </span><br /> <div class="text_exposed_show"> <div style="text-align: center;"> মেঘের বাঁধায় রোদ টুটেছে</div> <div style="text-align: center;"> নামবে বুঝি ঢল,</div> <div style="text-align: center;"> শুকনো মাঠে বইবে এখন</div> <div style="text-align: center;"> ঘন বর্ষার জল।</div> <div style="text-align: center;"> জামা খুলে বইদের বেঁধে</div> <div style="text-align: center;"> দৌড় বাড়ি পানে,</div> <div style="text-align: center;"> কাঁদা জলে ফিরবে বাড়ি</div> <div style="text-align: center;"> হাঁটু জলের বানে।</div> <div style="text-align: center;"> বরষার জলে ভিঁজে বাবু</div> <div style="text-align: center;"> কাঁপে থর থর,</div> <div style="text-align: center;"> কাঁথা মুড়ি শুয়ে পরে</div> <div style="text-align: center;"> গায়ে ভীষণ জ্বর!</div> <div style="text-align: center;"> এমন দিনে বাইরে নহে</div> <div style="text-align: center;"> থেকো সবে ঘরে,</div> <div style="text-align: center;"> কষ্ট তোমার হবে জেনো</div> <div style="text-align: center;"> জলে ভিজলে পরে।</div> <div style="text-align: center;"> <br /></div> <br /> <div style="text-align: center;"> <span style="color: blue;">*--সব সৃষ্টির মন--*</span></div> <span style="color: blue;"><div style="text-align: center;"> ----------আবদুস সামাদ</div> <div style="text-align: center;"> ----------২০-০৫-১৬ ইং</div> </span><br /> <br /> <div style="text-align: center;"> এই আছে, এই নাই</div> <span class="text_exposed_show"><div style="text-align: center;"> এরই নাম ধরা,</div> <div style="text-align: center;"> বাড়ি,গাড়ি যা কর</div> <div style="text-align: center;"> হবে সর্বহারা।</div> </span><br /> <div class="text_exposed_show"> <div style="text-align: center;"> বিজ্ঞ জন ছেড়ে সব</div> <div style="text-align: center;"> করে মহৎ কর্ম,</div> <div style="text-align: center;"> যত কৃত কল্যাণময়</div> <div style="text-align: center;"> ঐটাই বড় ধর্ম।</div> <div style="text-align: center;"> ধর্মবোধ যার হৃদে বেশী</div> <div style="text-align: center;"> তিনিই শ্রেষ্ঠ জন,</div> <div style="text-align: center;"> জয় করতে পারেন তিনি</div> <div style="text-align: center;"> সব সৃষ্টির মন।</div> </div> </div> <div style="text-align: center;"> <br /></div> <br /> <div style="text-align: center;"> <span style="color: blue;">*****-তবুও কত ঢং ? -******</span></div> <span style="color: blue;"><div style="text-align: center;"> -------------------আবদুস সামাদ</div> <div style="text-align: center;"> -------------------১৮-০৫-১৬ ইং</div> </span><br /> <br /> <div style="text-align: center;"> পানিরা তৃষ্ঞা মিটায়</div> <span class="text_exposed_show"><div style="text-align: center;"> বাঁচায় মোদের জীবন,</div> <div style="text-align: center;"> পাখিরা গান শোনায়</div> <div style="text-align: center;"> কণ্ঠে মোহনী কীর্তন।</div> </span><br /> <div class="text_exposed_show"> <div style="text-align: center;"> নদের কলতানে শুনি</div> <div style="text-align: center;"> মায়াবী ছন্দ,</div> <div style="text-align: center;"> গগনের উদারে মুছে</div> <div style="text-align: center;"> হিংসে দ্বন্ধ !</div> <div style="text-align: center;"> বাতাসে দুরে যায়</div> <div style="text-align: center;"> কষ্টের বেদনা,</div> <div style="text-align: center;"> ফুল, ফল শস্যরা</div> <div style="text-align: center;"> দুর করে যাতনা।</div> <div style="text-align: center;"> জীব-জন্তু পশুরা</div> <div style="text-align: center;"> পশুরা মিলে,</div> <div style="text-align: center;"> পুরণ করে ক্ষুধা</div> <div style="text-align: center;"> শান্তি আনে দিলে।</div> <div style="text-align: center;"> ওরা এত সব করে</div> <div style="text-align: center;"> নাই কোন অহং,</div> <div style="text-align: center;"> শ্রেষ্ট মানুষ ! করেনা কিছু</div> <div style="text-align: center;"> তবুও কত ঢং ?</div> </div> </div> </div>

আমাদের কবি আবদুস সামাদ নানা ভাইয়ের পাঁচটি কবিতা

কষ্ট রাশি রাশি ------------আবদুস সামাদ ------------২১-০৫-১৬ ইং শ্রাবণের বারিধারায় সিক্ত পোড়া দু’টো আঁখি, বেদনার কষাঘাতে আহত...

আরও পড়ুন »

খোলাফায়ে রাশেদীন-আবদুস সামাদ সিরাজগঞ্জ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgZK4X9csNYHW_NB8kqRXyPMwHmXQfIMhiJLJQi7-SNJbe2eJVP4dtTJ7TAhPcl_zDkpTHuH2OpTEhZ3qSMVIIXB4FeaEQV1QEdWJJcqn-nhA0J5iWWVeNkd0HHwwLZmdZT0gD9w3S-tpOb/s1600/62163_642471119098887_85288609_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="201" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgZK4X9csNYHW_NB8kqRXyPMwHmXQfIMhiJLJQi7-SNJbe2eJVP4dtTJ7TAhPcl_zDkpTHuH2OpTEhZ3qSMVIIXB4FeaEQV1QEdWJJcqn-nhA0J5iWWVeNkd0HHwwLZmdZT0gD9w3S-tpOb/s320/62163_642471119098887_85288609_n.jpg" width="320" /></a></div> <br /> খোলাফায়ে রাশেদীন<br /> -আবদুস সামাদ<br /> সিরাজগঞ্জ<br /> ১৯-০৯-১৫ ইং<br /> নশ্বর পৃথিবীতে চিরন্তন উপমা<br /> রাখলেন যারা নিশিদিন,<br /> শ্রেষ্ঠ সৃষ্টির দ্বীপ্ত নুর বিকালেন<br /> খোলাফায়ে রাশেদীন।<br /> বকর(রা), উসমান(রা) আলী(রা)<br /> আর ওমর ফারুক(রা)<br /> সহস্র যুগের সঞ্চিত আঁধার ঠেলে<br /> ফুটলো অর্জিত আলোক।<br /> দিক-দিগন্তে, দেহ, হৃদ, আত্নায়<br /> ছুঁয়ে গেল ঘরে ঘরে,<br /> দুরন্ত, দুর্বার, মিথ্যে অহং নির্মুলে<br /> ছুটেছেন দেশ দেশান্তরে।<br /> খোলাফায়ে রাশেদীনের সোঁনালী<br /> দিনে কাঁদেনি কেউ,<br /> মাটির জগতে এনেছিলেন তারা<br /> চির জান্নাহ’র ঢেউ ।<br /> নির্দয়, নির্মম আঁধারে ভরা ভবে<br /> সবে সোনারূপ মানুষ,<br /> তেজদ্বীপ্ত উজ্জীবিত ত্যাগে তারা<br /> ফিরালো হারানো হুঁশ।<br /> রাসুল(সা) এর কাছে ছিল না কোন<br /> আলাদীনের চেরাগ,<br /> হেরার আলোর পরশেই বদলে যেন<br /> হলো সবে সজাগ।<br /> ওহীর আলোয় উদ্ভাসিত, উজ্জীবিত<br /> খোলাফায়ে রাশেদীন,<br /> কোরআন-সুন্নাহর পরশে শ্রেষ্ঠ তারা<br /> অম্লান রবে চিরদিন।<br /> আজি এই দুঃসময়, দুর্দিনে তাদের<br /> যে, খু-উ-ব প্রয়োজন,<br /> তাকেই পাঠাও প্রভু; যিনি নিমিষে<br /> করবেন, সব দমন।</div>

খোলাফায়ে রাশেদীন-আবদুস সামাদ সিরাজগঞ্জ

খোলাফায়ে রাশেদীন -আবদুস সামাদ সিরাজগঞ্জ ১৯-০৯-১৫ ইং নশ্বর পৃথিবীতে চিরন্তন উপমা রাখলেন যারা নিশিদিন, শ্রেষ্ঠ সৃষ্টির দ্বীপ্ত নুর...

আরও পড়ুন »

মানবিক দৃষ্টি আকর্ষণ / অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে অনুরোধ***

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjCuSFQUsX-S-tiLAgQNeg13rcPqIVujtowQziV_MHP9DRodiujSjtNhG_MpTsy7_hPpGwJAZgz8zJHK_HpsT9phI1RBmz4u6xaQExOEDL5k8FICsw0Na-5w8Szl62aCt4rFv36iOM73DM4/s1600/15205_1574525906111404_6164439805326771427_n.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="200" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjCuSFQUsX-S-tiLAgQNeg13rcPqIVujtowQziV_MHP9DRodiujSjtNhG_MpTsy7_hPpGwJAZgz8zJHK_HpsT9phI1RBmz4u6xaQExOEDL5k8FICsw0Na-5w8Szl62aCt4rFv36iOM73DM4/s200/15205_1574525906111404_6164439805326771427_n.jpg" width="200" /></a></div> <div style="text-align: left;"> <span style="color: red;">**মানবিক দৃষ্টি আকর্ষণ**</span></div> <div style="text-align: left;"> <span style="color: red;">***অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে অনুরোধ*** ---------------------------------------আবদুস সামাদ<br /> ---------------------------------------০৯-০৫-১৬ ইং</span></div> <div class="text_exposed_show" style="text-align: justify;"> প্রিয় দেশ/বিদেশের স্নেহের নাতী, নাতনী, হিতাকাংখী, শুভাকাংখী বৃন্দ আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ। <br /> দোয়া করি আল্লাহ তা’য়ালা সবাইকে হেফাজত করুন, আমিন। আজ একটা মনের কথা সবাইকে বলা দরকার মনে করেই সকলের আন্তরিক সু-দৃষ্টি ও দোয়া কামনা করছি। বিষয়টা হলো, জীবনের শুরু থেকেই মানবতার ও সামাজিক কৃষ্টি, কালচার, আচার-আচরণে উদ্বুদ্ধ অর্জনের লক্ষ্যে সামান্য কিছু সামাজি কাজ শুরু করি। এইটার পর থেকে কাছের, পাশের অসংখ্য ভাই বোনের অধিকাংশই আমার সাথে এমন ভাব করতো যা আমার হৃদে শুধু তিক্ততার সৃষ্টি করত একং আমাকে দুঃসহ কষ্ট দিত। যারা এমনটি করতো তাদের এমন কেউ নেই যে, আমি বুঝানোর কোন চেষ্টা করেনি। সে চেষ্টা আমার হৃদয় ও মনের কষ্ট বাড়িয়ে দিত। যা শুধু মাত্র আল্লাই ভাল জানেন। এরপর এস,এস,সি পাশ করার পর থেকে জটিল, কঠিন ও দুরারোগ্যে ব্যাধিতে আক্রান্ত হই যেমন, কিডনীতে পাথর, হৃদ পিন্ডের একটি বাল্প সংস্থাপন, ডায়াবেটিক,উচ্চ রক্তচাপসহ অন্যান্য রোগে ভুগছি। এমন কোন চিকিৎসা নেই যা করি নাই। মরি নাই তবে অমানসিক কষ্ট বহন করে চলছি। কষ্টের এবং মানুসিক চাপের কারণে জীবনের প্রতি বিন্দুমাত্র মায়া থাকতো না বলে কখনো কখনো আল্লাহর কাছে জীবনের শেষ ঠিকানায় পাড়ি জমানোর জন্য দোয়া করেছি। যদিও হাদীসে তা রীতিমত নিষিদ্ধ। ঠিক এই সময়ে গোটা বিশ্বের অসংখ্য নাতী, নাতনী, হিতাকাংখী, শুভাকাংখী আল্লাহ মিলিয়ে দেন। আর তাদের পেয়ে তাদের বুঝে এবং তাদের পরামর্শ আমাকে নুতন করে আশান্বিত করে। বদলে যায় দৃষ্টি ভঙি। পৃথিবীতে এখনো অনেক ভাল মানুষ আছে তাদের সবাই আমার ফেবু’র আধ্যাতিকতায় বলিয়ান বন্ধু। সেই তাদের দৃষ্টি আকর্ষন করে বলতে চাই হঠাৎ করে গতকাল দুপুরে কোন কারণ বিহীন জ্বরে আক্রান্ত হই যার পরিমান ১শ ৩ ডিগ্রী। অনেকগুলো অসুখের কারণে তা আমার জন্য অঃসহনীয়। উপযাজক হয়ে পরামর্শ, মতামত ও ধমক দিয়ে মশকারা করতে গিয়ে কোন কাউকে যদি কষ্ট দিয়ে থাকি তা হলে সকলকেই ক্ষমা করে দেয়ার আবেদন করছি সেই সাথে একটু দোয়া করার জন্য অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে হাতজোড় জোড় করে অনুরোধ করছি। আল্লাহ সকলকে হেফাজত ও দীর্ঘজীবি করুন, আমিন। ছুম্মা আমিন।</div> </div>

মানবিক দৃষ্টি আকর্ষণ / অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে অনুরোধ***

**মানবিক দৃষ্টি আকর্ষণ** ***অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে অনুরোধ*** ---------------------------------------আবদুস সামাদ ---------------------...

আরও পড়ুন »